ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৪
আপডেট : ৫ ডিসেম্বর, ২০২১ ২১:৫২

বঙ্গবন্ধু শান্তি, সম্প্রীতি ও সমতায় বিশ্বাসী ছিলেন: সায়মা ওয়াজেদ

প্রতিদিন ডেস্ক
বঙ্গবন্ধু শান্তি, সম্প্রীতি ও সমতায় বিশ্বাসী ছিলেন: সায়মা ওয়াজেদ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শান্তি, সম্প্রীতি ও সমতায় বিশ্বাসী ছিলেন বলে উল্লেখ করেছেন ন্যাশনাল অ্যাডভাইজারি কমিটি অন অটিজম ও নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডারস’র চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন।

তিনি বলেছেন, জাতির পিতা বিশ্বাস করতেন, একমাত্র শান্তির মাধ্যমেই সততা, ন্যায়বিচার ও সমতা অর্জন করা যেতে পারে। আমার নানা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সামাজিক সমতা, সম্প্রীতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠায় গোটা জীবন কাজ করে গেছেন।

রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত দুদিনব্যাপী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন রোববার (৫ ডিসেম্বর) ‘পিস থ্রো ইন্টার-ফেইথ ডায়ালগ, কালচার অ্যান্ড হ্যারিটেজ’ শীর্ষক আলোচনায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

সায়মা ওয়াজেদ বলেন, সামাজিক ন্যায়বিচার ও সততা হচ্ছে সবকিছুর ভিত্তি। বঙ্গবন্ধু তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই এটি অনুসরণ করেছেন।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জেনেভাস্থ জাতিসংঘ কার্যালয় ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার ইউনাইটেড ন্যাশন্স ইউনিভার্সিটি ফর পিস’র স্থায়ী পর্যবেক্ষক ডেভিড ফার্নান্দেজ।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে গতকাল শনিবার রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে আয়োজিত দুদিনের এ বিশ্ব শান্তি সম্মেলন উদ্বোধন করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন এবং বক্তব্য রাখেন। সম্মেলনে ১৬ দফা ঢাকা ঘোষণা গৃহিত হয়।

সমাপনী অনুষ্ঠানে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জেমস গর্ডন ব্রাউনের একটি ভিডিও বার্তা দেখানো হয়।
এছাড়া সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী গো চক টং, বুলগেরিয়ার রাজনীতিবিদ ও ইউনেস্কোর সাবেক মহাপরিচালক আইরিনা জর্জিয়েভা বোকোভা এবং সিনিয়র ফেলো হোসাইন হাক্কানীও সমাপনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি-মুন এবং পূর্ব তিমুরের সাবেক প্রেসিডেন্ট জোস রামোস হোর্তাসহ ৫০টি দেশের প্রতিনিধিরা ভার্চুয়ালি ও সশরীরে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন।

উপরে