ঢাকা, শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৪
আপডেট : ৬ জুন, ২০২০ ২১:৫১

ভারতের বাইরে হতে পারে আইপিএল

অনলাইন ডেস্ক
ভারতের বাইরে হতে পারে আইপিএল


বিদেশের মাটিতে ভারতের জনপ্রিয় টি-২০ লিগ আইপিএলের ১৩তম আসর আয়োজনের চিন্তাও করছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। আইপিএলের ১৩তম আসর আয়োজন করার জন্য সবধরনের চিন্তা-ভাবনা করে রাখছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। আগামী ১০ জুন আইসিসির পরবর্তী বৈঠক।
গেল ২৯ মার্চ মাঠে গড়ানোর নির্ধারিত সূচি ছিলো আইপিএলের ১৩তম আসরের। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে গেল মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে বিশ্ব ক্রিকেট স্তম্ভিত। তাই আইপিএলও যথাসময়ে শুরু হতে পারেনি। আর বর্তমান পরিস্থিতি আইপিএল এবারের ভবিষ্যত অন্ধকার। কারণ ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় টি-২০ বিশ্বকাপ না হলে, ঐ সময় আইপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিসিআইর। কিন্তু বর্তমান করোনা পরিস্থিতি, সেটিকেও অনিশ্চিত করে ফেলছে। তাই এখন বাধ্য হয়ে বিদেশের মাটিতে আইপিএল করার চিন্তাও করতে হচ্ছে বিসিসিআই’কে।
তেমনই জানালেন বিসিসিআই’র এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আইপিএল আয়োজন নিয়ে বোর্ড সবধরনের চিন্তা-ভাবনা করছে। বিদেশে আইপিএল আয়োজন করার পরিকল্পনাও আছে বোর্ডের। আগেও তো বিদেশে আইপিএল হয়েছিলো। তবে বিদেশে আইপিএল আয়োজন করাটা বোর্ডের জন্য শেষ বিকল্প।’
এর আগে ২০০৯ সালে লোকসভা ভোটের জন্য পুরো আইপিএল দক্ষিণ আফ্রিকায় হয়েছিলো। আর ২০১৪ সালে একই নির্বাচনের জন্য আইপিএলের প্রথম পর্ব হয়েছিলো আরব আমিরাতে।
ঐ দু’বার বিদেশে হলেও সঠিক সময়েই হয়েছিলো। তবে এবারের আইপিএল নিয়ে পরিস্থিতি ভিন্ন। তারপরও যেকোন উপায়ে আইপিএলের ১৩তম আসর আয়োজন করতে চায় বিসিসিআই। কারন আইপিএল না হলে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হবে বিসিসিআই’র।
তবে আইপিএলের ১৩তম আসরের ভবিষ্যত নির্ভর করছে টি-২০ বিশ্বকাপ নিয়ে আইসিসির সিদ্বান্তের উপর। আইসিসির সিদ্বান্তের উপর নির্ভর করেই আইপিএল নিয়ে ভাবতে চায় বিসিসিআই।
বিসিসিআই’র ঐ উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘আইসিসির সিদ্বান্তের দিকে আমরা চেয়ে আছি। বিশ্বকাপ নিয়ে আইসিসির সিদ্বান্তের পরই আইপিএলের ভবিষ্যত আমরা পরিস্কার করতে পারবো।’
বিদেশের মাটিতে ভারতের জনপ্রিয় টি-২০ লিগ আইপিএলের ১৩তম আসর আয়োজনের চিন্তাও করছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। আইপিএলের ১৩তম আসর আয়োজন করার জন্য সবধরনের চিন্তা-ভাবনা করে রাখছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। আগামী ১০ জুন আইসিসির পরবর্তী বৈঠক।
গেল ২৯ মার্চ মাঠে গড়ানোর নির্ধারিত সূচি ছিলো আইপিএলের ১৩তম আসরের। কিন্তু করোনাভাইরাসের কারণে গেল মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে বিশ্ব ক্রিকেট স্তম্ভিত। তাই আইপিএলও যথাসময়ে শুরু হতে পারেনি। আর বর্তমান পরিস্থিতি আইপিএল এবারের ভবিষ্যত অন্ধকার। কারণ ভারতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।
আগামী অক্টোবর-নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ায় টি-২০ বিশ্বকাপ না হলে, ঐ সময় আইপিএল আয়োজনের পরিকল্পনা বিসিসিআইর। কিন্তু বর্তমান করোনা পরিস্থিতি, সেটিকেও অনিশ্চিত করে ফেলছে। তাই এখন বাধ্য হয়ে বিদেশের মাটিতে আইপিএল করার চিন্তাও করতে হচ্ছে বিসিসিআই’কে।
তেমনই জানালেন বিসিসিআই’র এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা। তিনি বলেন, ‘আইপিএল আয়োজন নিয়ে বোর্ড সবধরনের চিন্তা-ভাবনা করছে। বিদেশে আইপিএল আয়োজন করার পরিকল্পনাও আছে বোর্ডের। আগেও তো বিদেশে আইপিএল হয়েছিলো। তবে বিদেশে আইপিএল আয়োজন করাটা বোর্ডের জন্য শেষ বিকল্প।’
এর আগে ২০০৯ সালে লোকসভা ভোটের জন্য পুরো আইপিএল দক্ষিণ আফ্রিকায় হয়েছিলো। আর ২০১৪ সালে একই নির্বাচনের জন্য আইপিএলের প্রথম পর্ব হয়েছিলো আরব আমিরাতে।
ঐ দু’বার বিদেশে হলেও সঠিক সময়েই হয়েছিলো। তবে এবারের আইপিএল নিয়ে পরিস্থিতি ভিন্ন। তারপরও যেকোন উপায়ে আইপিএলের ১৩তম আসর আয়োজন করতে চায় বিসিসিআই। কারন আইপিএল না হলে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হবে বিসিসিআই’র।
তবে আইপিএলের ১৩তম আসরের ভবিষ্যত নির্ভর করছে টি-২০ বিশ্বকাপ নিয়ে আইসিসির সিদ্বান্তের উপর। আইসিসির সিদ্বান্তের উপর নির্ভর করেই আইপিএল নিয়ে ভাবতে চায় বিসিসিআই।
বিসিসিআই’র ঐ উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ‘আইসিসির সিদ্বান্তের দিকে আমরা চেয়ে আছি। বিশ্বকাপ নিয়ে আইসিসির সিদ্বান্তের পরই আইপিএলের ভবিষ্যত আমরা পরিস্কার করতে পারবো।’

উপরে