ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪
আপডেট : ৯ জুলাই, ২০২০ ১৫:৪৭

নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় স্থায়ী প্রকল্প গ্রহণ করা হবে : এনামুল হক শামীম

নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় স্থায়ী প্রকল্প গ্রহণ করা হবে : এনামুল হক শামীম


টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেছেন, টাঙ্গাইলসহ সারা দেশে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় স্থায়ী প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। নিচু বাঁধ উচু ও প্রশস্ত করা হবে। যাতে মানুষ স্থায়ী প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থার কারণে নদী ভাঙন ও বন্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে সব সময় আছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার গোহালিয়াবাড়ি ইউনিয়নের যমুনা নদীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা বেলটিয়া গ্রাম পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি। 
এনামুল হক শামীম বলেন, বেলটিয়া গ্রামে নদী ভাঙনে ঘরবাড়িহারা মানুষকে সরকারি উদ্যোগে পুর্নবাসন করা হবে। নদীর পানি শুকিয়ে গেলে নদী ড্রেজিংয়ের বালি দিয়ে ভঙনকবলিত এলাকাটি ভরাট করে যার যেখানে ঘর-বাড়ি ছিল সেখানেই তাদের ঘর-বাড়ি নির্মাণ করে দেয়া হবে সরকারি উদ্যোগে। এছাড়া হাওর অঞ্চলে বাঁধের কাজ করার ফলে কৃষক শতভাগ ধান ঘরে তুলতে পেরেছে। 
তিনি আরও বলেন, আগামী ২০২১ সালের মধ্যেই পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে। কর্ণফুলী ট্যানেল হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বেড়েছে।
এসময় স্থানীয় সংসদ সদস্য হাছান ইমান খান সোহেল হাজারী, জেলা প্রশাসক আতাউল গনি, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শনকালে উপমন্ত্রী নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ ৩৭টি পরিবারেরর প্রত্যেক পরিবারকে নগদ ১০ হাজার করে টাকা ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্বপারের ২য় রক্ষা বাঁধের নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই গত কয়েকদিন আগে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে  বাঁধের ব্লক ভেঙে বেলটিয়া গ্রামের বেশ কয়েকটি ঘর-বাড়ি যমুনা নদীতে বিলীন হয়ে যায়।
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বলেছেন, টাঙ্গাইলসহ সারা দেশে নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় স্থায়ী প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। নিচু বাঁধ উচু ও প্রশস্ত করা হবে। যাতে মানুষ স্থায়ী প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থার কারণে নদী ভাঙন ও বন্যার কবল থেকে রক্ষা পাবে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে সব সময় আছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার গোহালিয়াবাড়ি ইউনিয়নের যমুনা নদীর ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা বেলটিয়া গ্রাম পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন তিনি। 
এনামুল হক শামীম বলেন, বেলটিয়া গ্রামে নদী ভাঙনে ঘরবাড়িহারা মানুষকে সরকারি উদ্যোগে পুর্নবাসন করা হবে। নদীর পানি শুকিয়ে গেলে নদী ড্রেজিংয়ের বালি দিয়ে ভঙনকবলিত এলাকাটি ভরাট করে যার যেখানে ঘর-বাড়ি ছিল সেখানেই তাদের ঘর-বাড়ি নির্মাণ করে দেয়া হবে সরকারি উদ্যোগে। এছাড়া হাওর অঞ্চলে বাঁধের কাজ করার ফলে কৃষক শতভাগ ধান ঘরে তুলতে পেরেছে। 
তিনি আরও বলেন, আগামী ২০২১ সালের মধ্যেই পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে। কর্ণফুলী ট্যানেল হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বেড়েছে।
এসময় স্থানীয় সংসদ সদস্য হাছান ইমান খান সোহেল হাজারী, জেলা প্রশাসক আতাউল গনি, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সিরাজুল ইসলামসহ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শনকালে উপমন্ত্রী নদী ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ ৩৭টি পরিবারেরর প্রত্যেক পরিবারকে নগদ ১০ হাজার করে টাকা ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু সেতুর পূর্বপারের ২য় রক্ষা বাঁধের নির্মাণ কাজ শেষ হতে না হতেই গত কয়েকদিন আগে মাত্র কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে  বাঁধের ব্লক ভেঙে বেলটিয়া গ্রামের বেশ কয়েকটি ঘর-বাড়ি যমুনা নদীতে বিলীন হয়ে যায়।

উপরে